Advertisement
Kaidul

বাংলাদেশি তরুণের গুগল-ফেসবুক জয় - মেহেদী হাসান গালিব

Feb 9th, 2019
129
0
Never
Not a member of Pastebin yet? Sign Up, it unlocks many cool features!
text 23.04 KB | None | 0 0
  1. 'বাংলাদেশি তরুণের গুগল-ফেসবুক জয়'
  2. মেহেদী হাসান গালিব
  3.  
  4.  
  5. ছোটবেলায় স্কুলে যাওয়া-আসার পথে কাইদুল বিস্ময়ভরা দু'চোখ নিয়ে তাকিয়ে থাকতেন ট্রাফিক পুলিশদের দিকে। তাদের হাতের ইশারায় থেমে যেতো শত শত যানবাহন, আবার তাদের হাতের ইশারাতেই চলতে শুরু করতো সেসব! বিষয়টা কাইদুলের ছোট্ট মনে জন্ম দেয় এক মুগ্ধতার। তখন থেকেই ছোট্ট কাইদুল সিদ্ধান্ত নেন বড় হয়ে একজন ট্রাফিক পুলিশ হবেন। এরপর একে একে কাইদুল পার করেন তার শৈশব, স্কুল-কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তন ঘটে স্বপ্নের। ইচ্ছার পিঠে যুক্ত হয় ইকারাসের ডানা- উড়ে যেতে ইচ্ছে করে সাফল্যের একবারে শেষ চূঁড়ায়। ইকারাসের ডানা নিয়ে স্বপ্নের পথে উড়াল দেওয়া সেইদিনকার সেই ছোট্ট কাইদুল আজ পৌঁছে গিয়েছেন বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান, গুগলে। খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম শিক্ষার্থী হিসেবে গুগলে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার গৌরব অর্জন করেন কাইদুল ইসলাম।
  6.  
  7. খুলনার একটি মফস্বল শহর থেকে শুরু হওয়া এই পথচলা মোটেই সহজ ছিল না কাইদুলের জন্য। পথের বাঁকে বাঁকে ছিল প্রতিবন্ধকতা, ছিল ব্যার্থতার তিক্ত আস্বাদ। তবুও কখনো ভেঙে পড়েননি কাইদুল। আস্থা রেখেছেন নিজের ওপর, স্বপ্ন পূরণে থেকেছেন অবিচল। অতঃপর দিনশেষে ছিনিয়ে এনেছেন বিজয়ের মুকুট!
  8.  
  9. কাইদুলের ডানপিটে শৈশব কেটেছে খুলনায়। ক্রিকেট খেলতে ও সাইকেল চালাতে ভীষণ ভালোবাসতেন তিনি। দুপুরে মা ঘুমিয়ে পড়লেই কখনো বা ব্যাট-বল হাতে, কখনো বা আবার সাইকেলে প্যাডেল মেরে নিরুদ্দেশ হয়ে যেতেন কাইদুল। কম্পিউটার কিংবা মোবাইলের মত প্রযুক্তির সঙ্গে তখনো পরিচয় ঘটেনি তার। প্রযুক্তি বলতে কেবল চিনেছিলেন টিফিনের দুই টাকা বাচিয়ে 'মোস্তফা' আর 'টেক্কেন থ্রি' ভিডিও গেমস খেলা। কতদিন যে কোচিং পালিয়ে এই ভিডিও গেমস খেলতে গিয়ে বাবার হাতে ধরে পড়েছিলেন, তার ইয়ত্তা নেই। এভাবেই দেখতে দেখতে কেটে যায় কাইদুলের শৈশব। ২০০৭ সালে খুলনা জিলা স্কুল, খুলনা থেকে মাধ্যমিক ও ২০০৯ সালে এম.এম. সিটি কলেজ, খুলনা থেকে উচ্চ মাধ্যমিক সম্পন্ন করেন কাইদুল। স্বভাবে দুরন্তপনা থাকলেও পড়াশুনায় বেশ ভালো ছিলেন কাইদুল। ছোট ছোট স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসতেন তিনি। কিন্তু স্বপ্ন পূরণের পূর্ব মুহূর্ত পর্যন্ত নিজের সর্বোচ্চটা দিতে পরিশ্রম করে যেতেন তিনি।
  10.  
  11. উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাজীবন শেষে খানিকটা দ্বিধায় পড়ে যান কাইদুল। ইঞ্জিনিয়ারিং ও ডাক্তারির মাঝে কোনটাকে বেছে নেবেন পরবর্তী জীবনে- নিজেকে প্রশ্ন করেন তিনি। অতঃপর কাইদুল খুঁজে পান তার উত্তর। সিদ্ধান্ত নেন ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার। ২০১০ সালে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে শুরু হয় কাইদুলের জীবনের এক নতুন অধ্যায়।
  12.  
  13. মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান হওয়ায় বাবাকে আর্থিক সহযোগিতা করার জন্য টিউশনি করানো শুরু করেন কাইদুল। খুব অল্প সময়েই মধ্যেই বেশ সুনাম অর্জন করেন তিনি। কিন্তু কয়েক মাস পর টিউশনি করানোতে এক ধরণের একঘেয়েমিতা অনুভব করেন তিনি। উপলব্ধি করেন টিউশনির মাধ্যমে মাস শেষে পকেটে হাতখরচ আসলেও, তাতে তার কোন দক্ষতা বৃদ্ধি হচ্ছে না। এই বিষয়টি ভাবিয়ে তোলে কাইদুলকে। পড়াশুনার পাশাপাশি তিনি উপার্জনের এমন একটি পথ খুঁজতে শুরু করেন, যেখানে টাকার পাশাপাশি বৃদ্ধি পাবে তার দক্ষতা, প্রতিনিয়ত তিনি শিখতে পারবেন অজানা অনেক বিষয়। অবশেষে কাইদুল খুঁজে পান তার কাঙ্ক্ষিত পথ, টিউশনি ছেড়ে শুরু করেন ফ্রিল্যান্সিং। ওয়েব ও এন্ড্রোয়েড ডেভেলপমেন্টের বিভিন্ন ছোট ও মাঝারি আকারের প্রজেক্ট করে অর্থের পাশাপাশি বাড়াতে থাকেন তার দক্ষতা।
  14.  
  15. দ্বিতীয় বর্ষে কাইদুল জানতে পারেন, গুগল থেকে একটি একটি দল বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে আসছে তাদের ক্যাম্পাস পরীক্ষার মাধ্যমে মেধাবী শিক্ষার্থীদের খুঁজে বের করতে। ঠিক তখন থেকেই গুগলের প্রতি এক ধরণের কৌতুহল অনুভব করেন কাইদুল। প্রশ্ন করেন নিজেকে- বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় এই প্রতিষ্ঠানটিতে কারা কারা চাকরি করেন? বাংলাদেশ থেকেই বা ক'জন চাকরি করছেন সেখানে? কী কী জানলে এই প্রতিষ্ঠানে চাকরি পাওয়া সম্ভব? নিজের মধ্যে জন্ম নেওয়া এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে কাইদুল আশ্রয় নেন ইন্টারনেটের। জানতে পারেন অ্যালগরিদম, ডাটা স্ট্রাকচার ও প্রব্লেম সলভিং এ ভালো হওয়া প্রয়োজন। কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং এর পথটা ছি এসবের থেকে একটু আলাদা। কাইদুল বুঝতে পারলেন, তিনি ভুল পথে আছেন। তাই তিনি ফ্রিল্যান্সিং করার হার কমিয়ে হাঁটতে থাকেন নতুন এক স্বপ্নের পথে। শুরু করেন প্রব্লেম সলভিং এর চর্চা।
  16.  
  17. প্রথম বর্ষে থাকাকালীন বিশ্ববিদ্যালয়ের বড় ভাই, এ.বি.এম জুনায়েদ প্রব্লেম সলভিং এর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিলেও তখন তাতে খুব একটা আগ্রহ পাননি কাইদুল। কিন্তু পরবর্তীতে স্টিফেন ও ফেলিক্স হালিমের লেখা 'কম্পেটিটিভ প্রোগ্রামিং' ও শাফায়েতের ব্লগ পড়ে প্রব্লেম সলভিং প্রতি হঠাৎ করেই আগ্রহ অনুভব করেন কাইদুল। প্রব্লেম সলভিং এর পাশাপাশি অংশগ্রহণ করতে শুরু করেন বিশ্ববিদ্যালয় ও জাতীয় পর্যায়ের বেশ কিছু প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, হ্যাকাথন ও সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট প্রতিযোগিতায়। তবে এসব প্রতিযোগিতার বেশিরভাগেই আশানুরূপ সাফল্যের দেখা পাননি কাইদুল। কিন্তু এতে হতাশ হননি তিনি। বরং বাড়িয়ে দিয়েছেন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করবার সংখ্যা। ব্যর্থতা থেকেও শিখেছেন নতুন অসংখ্য অজানা বিষয়, খুঁজে পেয়েছেন নিজের দুর্বলতা। তাই পরবর্তীতে এই ব্যর্থতাগুলোই যেনো মজবুত করেছিল কাইদুলের সফলতার ভিত।
  18.  
  19. ২০১৪ সালে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সিজিপিএ ৩.২৫ নিয়ে অনার্স সম্পন্ন করেন কাইদুল। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে শুধুমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশুনার মাঝেই সীমাবদ্ধ থাকেনি কাইদুলের গণ্ডি। বরং নিজের চেষ্টা, পরিশ্রম ও মেধা দিয়ে তিনি বিস্তৃত করেছেন তার জানার পরিধি।
  20.  
  21. কাইদুলের চাকরি জীবন শুরু হয় কানাডা ভিত্তিক ভিওআইপি সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠান আইবল নেটওয়ার্কসে। সেখানে সহকর্মী হিসেবে পাশে পান
  22. এসিএম ইন্টারন্যাশনাল কলেজিয়েট প্রোগ্রামিং কন্টেস্টের (২০১২, ২০১৩) বিজয়ী মাকসুদ হোসাইনকে। মাকসুদের সঙ্গে কাইদুলের আড্ডার বড় একটা অংশ জুড়ে থাকতো বিগ ফোর (গুগল, ফেসবুক, মাইক্রোসফট ও অ্যামাজন)। তথন থেকেই কাইদুলের মনে বাসা বাঁধতে শুরু করে এক নতুন স্বপ্ন- যে করেই হোক, বিগ ফোরের একটিতে পদচিহ্ন রাখা চাই-ই চাই।
  23.  
  24. বিগ ফোরের জন্য কাইদুল টপকোডার, হ্যাকারর‍্যাঙ্ক, কোডশেফ, লিটকোডসহ বিভিন্ন ওয়েবসাইটের প্রোগ্রামিং প্রব্লেম সলভ করতে শুরু করেন, বিভিন্ন অনলাইন প্রোগ্রামিং কন্টেস্টে অংশগ্রহণের পাশাপাশি বিশ্বের বড় বড় সফটওয়্যার প্লাটফর্মগুলো কীভাবে পরিচালিত হয়, সে সম্পর্কে পড়াশুনা করতে শুরু করেন তিনি।
  25.  
  26. ২০১৫ সালে কাইদুলের লিংকড-ইন প্রোফাইল নজর কাড়ে গুগল, লন্ডন অফিসের একজন রিক্রুটারের। তিনি তাকে গুগলে আবেদন করার পরামর্শ দেন। গুগলে আবেদন করেন কাইদুল। প্রাথমিক পর্যায়ের ফোন ইন্টারভিউয়ে সফলভাবে উত্তীর্ণ হলে অন-সাইট ইন্টারভিউয়ের জন্য তাকে ডাকা হয় গুগলের লন্ডন অফিসে। তিনি ভিসাজনিত সমস্যার কারণে আর লন্ডন যাওয়া হয়ে ওঠে না কাইদুলের। যেনো স্বপ্নের অনেক কাছে এসেও তা হাতছাড়া হয়ে যায়।
  27.  
  28. এরপর ২০১৬ সালে ওরাকলে আবেদন করেন কাইদুল। সবগুলো ইন্টারভিউ বেশ ভালোভাবে সম্পন্ন করলেও শেষে গিয়ে চাকরির অভিজ্ঞতা কম থাকায় ওরাকল থেকে খালি হাতে ফিরতে হয় কাইদুলকে।
  29.  
  30. কিন্তু হতাশ হয়ে থেমে থাকেননি কাইদুল। বরং আগের তুলনায় দ্বিগুণ জেদ নিয়ে প্রস্তুতি গ্রহণ করতে থাকেন আগামীর জন্য। এরপর ২০১৭ সালের জুলাই মাসে আমাজন থেকে একজন রিক্রুটার খুঁজে পান কাইদুলকে। তিনি তাকে চাকরির আবেদন করার পরামর্শ দিলে সেখানেও আবেদন করেন কাইদুল। কিন্তু এবারেও একেবারে শেষ পর্যায়ে গিয়ে বাদ পড়তে হয় কাইদুলকে। একই বছরের নভেম্বর মাসে কাইদুল আবেদন করেন ফেসবুকের সিঙ্গাপুর অফিসে। কিন্তু এখানেও শেষ পর্যন্ত মিলেনি কোন ইতিবাচক উত্তর। ২০১৮ সালে ফেসবুকের লন্ডন অফিস থেকে একজন রিক্রুটারের বার্তা পান কাইদুল। রিক্রুটারের কথামতো আবেদন করেন ফেসবুকের লন্ডন অফিসে। কিন্তু বাছাই পর্যায়ের এক পর্যায়ে এসে হঠাৎ করেই বন্ধ হয়ে যায় তাদের রিক্রুটমেন্ট প্রসেস।
  31.  
  32. বারবার সম্মুখীন হওয়া ব্যর্থতা থেকে শক্তি সঞ্চয় করতে থাকেন কাইদুল। সঙ্গে নিজের ভেতরে জন্ম নেওয়া পরাজয়বোধ যেনো রুপ নিতে শুরু করে জেদে। ফলস্বরূপ পূর্বের তুলনায় পড়াশুনা আরো বাড়িয়ে দিলেন কাইদুল। সময় বাঁচানোর জন্য নিজে রান্না করা বন্ধ করে খেতে শুরু করলেন রেস্টুরেন্টের খাবার। কাইদুল তখন কর্মরত বিখ্যাত রাইড হেইলিং জার্মান-মধ্যপ্রাচ্য ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান 'কারিম' এ। চাকরির পাশাপাশি সমানতালে চলতে থাকে পড়াশুনা ও প্রোগ্রামিং প্রব্লেম সলভিং এর চর্চা।
  33.  
  34. এরপর ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাসে আবার গুগলে আবেদন করেন কাইদুল। তবে এবারের আবেদনটা ছিল আগেরগুলোর চেয়ে সম্পূর্ণ আলাদা। এবারের প্রস্তুতি গ্রহণটা ছিল একেবারে তার মনের মতো। তাই কাইদুলের আত্মবিশ্বাসও বেড়ে গিয়েছিল আগের তুলনায় অনেক বেশি। গুগলের স্যান ফ্রান্সিসকো ও ইসরাইল অফিসে পরপর দুইটি ফোন ইন্টারভিউ শেষে পাঁচটি অন-সাইট ইন্টারভিউ সম্পন্ন হয় সুইজারল্যান্ডে। ইন্টারভিউয়ের সবগুলো ধাপ সফলভাবে সম্পন্ন করার পর কাইদুল সম্মুখীন হলেন গুগলের ১০-১২ জন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার নিয়ে গঠিত হারায়িং কমিটির কাছে। সেখানেও সফলভাবে উত্তীর্ণ হলেন তিনি। এরপর গুগলের এক্সিকিউটিভ কমিটি কাইদুলের ফলাফল দেখে ইতিবাচক সাড়া প্রদান করলেন। অবশেষে কাইদুল পৌঁছে গেলেন তার পথচলার শেষ ঠিকানায়। ২০১৯ সালের ১৩ জানুয়ারি গুগল থেকে অফার লেটার গ্রহণ করলেন কাইদুল! দীর্ঘ একটি পথচলা শেষে ছুঁয়ে দেখলেন সফলতার শেষ চূঁড়া।
  35.  
  36. এদিকে ফেসবুকে আবারও চাকরির আবেদন করেছিলেন কাইদুল। জানুয়ারির ২৫ তারিখে মিললো তার ফলাফল। ফেসবুক থেকে তাকে নিশ্চিত করা হয় তার চাকরির ব্যাপারে। তবে পরবর্তী চাকরির প্রতিষ্ঠান হিসেবে গুগলকেই বেছে নেওয়ার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছেন কাইদুল। আগামী ০১ এপ্রিল গুগলের জুরিখ অফিসে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে যোগদান করবেন কাইদুল।
  37.  
  38. তবে এখানেই পথচলা থামাতে চান না নিত্যনতুন স্বপ্ন দেখা এই তরুণ। সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং এ পর্যাপ্ত অভিজ্ঞতা অর্জন করে নিজের একটি সফটওয়্যার কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করার স্বপ্ন দেখেন তিনি। এছাড়াও রিসার্চ ওরিয়েন্টেড কাজ, মেশিন লার্নিং, আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এবং ডিপ লার্নিং নিয়ে ভবিষ্যতে আরও উচ্চশিক্ষা নেওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন কাইদুল।
  39.  
  40. কাইদুলের এই অর্জন যেমন তার জীবনের গল্পে যোগ করলো এক নতুন মাত্রা, তেমনি বিশ্বের বুকে বাংলাদেশকে নিয়ে গেলো এক অনন্য উচ্চতায়।পরিশ্রম, অধ্যবসায় ও মেধা দিয়ে ব্যর্থতার গল্পগুলোকে পরাজিত করে কাইদুল লিখলেন এক সফলতার গল্প। আর এই সফলতার হাত ধরেই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষে গুগলকে 'গুগলি' উচ্চারণ করা সেই তরুণ আজ গুগলেরই একজন সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার!
Advertisement
Add Comment
Please, Sign In to add comment
Advertisement